সন্দীপ ঘোষ, ঝাড়গ্রাম:
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!
প্রধান শিক্ষক এবং ভারপ্রাপ্ত প্রাধান শিক্ষকদের নির্বাচনের প্রক্রিয়ায় যুক্ত করা হলে একটি স্কুলে প্রশাসনিক সহ অন্য বিষয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে নানা সমস্যা দেখা যাবে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের যাতে নির্বাচনি প্রক্রিয়ার বাইরে রাখা হয় তার জন্য ৩রা মে পশ্চিমবঙ্গ হেডমাস্টার এসোসিয়েশনএর ঝাড়গ্রাম শাখার পক্ষ থেকে বিভিন্ন স্কুলের প্রধান শিক্ষকেরা মোট ৫ টি অসুবিধার দিক উল্লেখ করে ঝাড়গ্রাম জেলা শাসকের কাছে প্রধান শিক্ষকদের পঞ্চায়েত নির্বাচনের গন্ডীর বাইরে রাখার আর্জি জানানো হয়েছে।
ওই আবেদনে প্রধান শিক্ষকেরা জানিয়েছেন, প্রধান শিক্ষক পদাধিকার বলে বিদ্যালয়ের সম্পাদক। তাই প্রধান শিক্ষকেরা যদি নির্বাচনের দায়িত্ব সামলান তাহলে বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাজে শূন্যতা দেখা দেবে। নানা সমস্যা তৈরি হবে। বিভিন্ন স্কুল গুলিতে বুথ, সেক্টর অফিস হচ্ছে তাই বুথ কর্মী,পুলিশ এবং অন্যান্যদের জল, বিদ্যুৎ, শৌচাগার সমস্ত কিছুর দায়িত্ব সামলাতে হয় প্রধান শিক্ষক বা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের বিদ্যালয়ের প্রধান হিসেবে। বিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষক, কর্মীরাও যেহেতু নির্বাচনের কাজে যুক্ত তাই সার্বিকভাবে বিদ্যালয়ে ছুটি ঘোষনা সহ প্রশাসনিক নানা কাজে তীব্র অসুবিধার সৃষ্টি হবে।
এই বিষয়ে ঝাড়গ্রামের জেলাশাসক আর অর্জুন বলেন, প্রধান শিক্ষকেরা পঞ্চায়েত নির্বাচনের কাজে অব্যাহতি চেয়ে স্মারক লিপি দিয়েছেন। নিয়ম অনুযায়ী পদক্ষেপ করা হবে।