ওয়েবডেস্ক, ঢাকাঃ পৌষের শুরু থেকেই পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা কমে গিয়ে জেঁকে বসতে শুরু করেছে শীত। উত্তরের হিমেল বাতাসের সঙ্গে রাতভর ঝরতে থাকা কুয়াশা থাকছে সকাল পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ৮ টার মধ্যেই সূর্যের মুখ দেখা গেলেও সারা দিনই কনকনে শীত অনুভূত হচ্ছে। রাজশাহী, ঝিনাইদহসহ বিভিন্ন জেলায় ঘনকুয়াশা আর শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন। ২৯শে ডিসেম্বর চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৫ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী দুদিন সারা দেশে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। তীব্র শীতে জবুথবু চুয়াডাঙার জনজীবন। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে পথ ঘাট ও ক্ষেত খামার। ২৯শে ডিসেম্বর শনিবার জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৫ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অফিস বলছে, ২৬শে ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়ায় শৈতপ্রবাহ আগামী ২ দিন পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক মো. সামিউজ্জামান জানান, সকাল ৯ টায় তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাতভর হিমেল বাতাস থাকায় তাপমাত্রা কমে যাচ্ছে বলে তিনি জানান। দেশের বিভিন্ন স্থানে শীতের প্রকোপে চরম বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ। খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করেন অনেকে।