জয় চক্রবর্তী, বনগাঁঃ গাড়ির চালককে মারধর, গাড়িতে আগুন লেগে যাওয়া, চালকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এমনই একাধিক অভিযোগ এনে পেট্রাপোল সীমান্তে চার দিন ধরে বন্ধ ছিল আমদানী রপ্তানি। গাড়ির মালিক সংগঠন, শ্রমিক সংগঠন, আমদানী-রপ্তানিকারী সংগঠন সকলে মিলে অনির্দিষ্ট কালের জন্য আমদানী-রপ্তানি বন্ধ রেখে ছিল৷ পর পর ২ দিন বাংলাদেশ ও ভারতের ব্যাবসায়িক ও প্রশাসনিক বৈঠক হয়। ২৫শে সেপ্টেম্বর দুপুরে বনগাঁ পৌরসভার প্রধান সংকর আঢ্য, ছয়ঘড়িয়া পঞ্চায়েত প্রধান প্রসেনজিৎ ঘোষ সহ ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধি ও বাংলাদেশে প্রতিনিধিরা ফের ভারতে বৈঠকে বসে ৷ ভারতের ১১ জন ও বাংলাদেশের ৯ জন কে নিয়ে একটি সংহতি মঞ্চ তৈরি হয় এদিন এবং এই কমিটির সমস্ত সমস্যা মিটিয়ে ফেলার আশ্বাস দেওয়ায়, ফের বিকাল থেকে আমদানি-রপ্তানি চালু হয় পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে।