Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!
জয় চক্রবর্তী, গাইঘাটাঃ ঘটনাটি ঘটে ২০শে আগস্ট, সোমবার দুপুর ২টো ৩০মিনিট নাগাদ গাইঘাটা থানার বাঙলানি সোনাটিকারি গ্রামে। বন্ধুর আমন্ত্রণে মদের আসরে জলে ডুবে মৃত্যু হয় অর্ঘ্য মুখার্জি-র (৩৮), বাড়ি খড়দহ। পেশায় ইঞ্জিনিয়র, একটি নামি কোম্পানির উচ্চপদস্থ কর্মী। অর্ঘ্য মুখার্জি ও তার আর এক বন্ধু মনীশ দাস (৩৮) দুজনে একটি গাড়িতে করে প্রথমে আসে ড্রাইভার অলোক চক্রবর্তী-র আত্নীয় গোপালনগর থানার চৌবেড়িয়ায় সুভাশিষ মুখার্জী নামে এক ব্যাক্তির বাড়িতে ৷ সেখান থেকে মদের আসরে যোগ দান করে গাইঘাটা থানার সোনাটিকারি গ্রামের একটি বাওঁড় পাড়ে। বিকাল ৫টা নাগাদ বনগাঁ হাসপাতালে জলে ডুবে যাওয়া মৃত যুবককে নিয়ে আসে তার বন্ধুরা। ডাক্তার মৃত বলে ঘোষণা করতেই মদ্যপ ওই বন্ধুরা জোরপূর্বক দেহ ছিনতাই করার চেষ্টা করে৷ বনগাঁ থানার পুলিশ চার বন্ধুকে আটক করে গাইঘাটা থানায় পাঠান। গতকাল সকালে মৃত অর্ঘ্য মুখার্জীর বাবা শুভাষ মুখার্জী গাইঘাটা থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করলে রাতে আটক চারজন কে গ্রেফতার করে৷ ধৃতদের নাম, মনিষ দাস (৩৮ ) বাড়ি বৈদ্যবাটি, ইন্দ্রজিত বিশ্বাস (২২) তরনিপুর, বিশ্বাস পাড়া গোপালনগর থানা, সুভাষিস মুখার্জি (৩৫) গোপালনগর চৌবেরিয়া, অলোক চক্রবর্তী (২৯) শ্যামনগর। পুলিশ ধৃতদের গ্রেফতার করে ১৪ দিনের হেফাজত চেয়ে বনগাঁ মহকুমা আদালতে পাঠিয়েছে।